হুকুম হয়েছে জারি তোর ফাঁসির সর্বনাশা সেই বীর্যপাতে যখন সে মেয়েটির চোখ ফাঁটা জল বলেছিলো কথা তার খোদার সাথে হুকুম হয়েছে জারি তোর ফাঁসির সর্বনাশা সেই বীর্যপাতে যখন সে মেয়েটির চোখ ফাঁটা জল বলেছিলো কথা তার খোদার সাথে একটি মেয়ে ধর্ষিত হয়ে গেল পুলিশ ফারী তার পরিচয় জানি না সকলের সামনে সে খুলে বলে ঘটনা পত্রিকা রস মেখে দিখে দেয় রচনা অফিসার নিয়ে যায় মেডিকেলে হুট করে উলঙ্গ করে তাকে ডাক্তার চেক করে খুঁজে পায় নমুনা, ধর্ষক পলাতক তোমরা কি জানো সেই মেয়েটির ঠিকানা? সকলের অগোচরে হয় নারী ধর্ষণ ঘটনা জানাজানি হলে শুনি গর্জন কেউ এসে ফাঁসি চায় কেউ করে দোষারোপ এভাবে ধীরে ধীরে জমা হয়ে আছে ক্ষোভ যে নারী মা গড়ে মমতার বন্ধন সে নারী প্রতিদিন হয় কেন ধর্ষণ? কেন তোর মাথা আজ ভয় পেয়ে নত হয় বিলবোর্ডে ঝুলা সব ধর্ষকের পরিচয় হুকুম হয়েছে জারি তোর ফাঁসির সর্বনাশা সেই বীর্যপাতে যখন সে মেয়েটির চোখ ফাঁটা জল বলেছিলো কথা তার খোদার সাথে হুকুম হয়েছে জারি তোর ফাঁসির সর্বনাশা সেই বীর্যপাতে যখন সে মেয়েটির চোখ ফাঁটা জল বলেছিলো কথা তার খোদার সাথে তুই ধর্ষক তুই ভিন্নজাত তোর ফাসি লিখে তোর বীর্যপাত তুই ধর্ষক তুই ভিন্নজাত তোর ফাসি লিখে তোর বীর্যপাত চারিদিকে মিথ্যাচার নারীর উপর অত্যাচার ধর্ষকেরা ঘুইড়া বেড়ায় মুখোশ পইরা ভদ্রতার প্লেকার্ড নিয়া প্রতিবাদের মিছিল কইরা লাভ কি ভাই সুযোগ পাইলে নারীর দেহ দুচোখ দিয়া চাইটা খাই বুদ্ধিজীবী বিদ্যা বেইচা ধান্দা করে সর্বনাশ রাজনীতি আর ধর্ম নিয়ে ফন্দি করে অক্টোপাস সত্য যেমন লেখা থাকে আস্তে ধীরে মুক্তি পায় মাইয়া মাইন্সের ম্যাসেঞ্জারে পুরুষ তেমন চেনা যায় এ নারী আর কত সয়ে যাবে অবহেলা বল কবে শেষ হবে নিয়োমের চোরাখেলা নিরবে নিভৃতে আর কত জল ফেলে লিখবে নারী তার যন্ত্রণা বিষ জ্বালা প্রতিটি ধাপে নারী গ্লানি নিয়ে বাঁচে শুধু পুরুষ তো টাকা দিয়ে কিনে আনে নববধূ তবে কি এইই ছিলো সভ্যতার অর্জন যেখানে নারি দিবে নিজেকে বিসর্জন তুই ধর্ষক তুই ভিন্নজাত তোর ফাসি লিখে তোর বীর্যপাত তুই ধর্ষক তুই ভিন্নজাত তোর ফাসি লিখে তোর বীর্যপাত হুকুম হয়েছে জারি তোর ফাঁসির সর্বনাশা সেই বীর্যপাতে যখন সে মেয়েটির চোখ ফাঁটা জল বলেছিলো কথা তার খোদার সাথে তুই ধর্ষক তুই ভিন্নজাত তোর ফাসি লিখে তোর বীর্যপাত তুই ধর্ষক তুই ভিন্নজাত তোর ফাসি লিখে তোর বীর্যপাত